Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

পুরাকীর্তির সংক্ষিপ্ত বর্ণনা

পুরাকালে পুন্ড্র বধন , মুসলিম বিজয়ের প্রাক্কালের বরেন্দ্র এবং আজকের বাংলাদেশ উত্তরাঞ্চলের গাইবান্ধা গাইবান্ধা জেলার ইতিহাস সাদৃত গোবিন্দগঞ্জ তানা বর্তমানে তার প্রাচীন এতিহ্যের অনেক কিছু হারাতে বসেছে। নজির হিসেবে বর্ধন কুটি অন্যতম । বিধ্বস্ত রাজবাড়রি উন্মুক্ত অংশের বিভিন্ন রকমের সুসজ্জিত ছায়ঘন কৃক্ষ, ফাকে ফাকে শিল্পীর নিপুল হস্তে গড়া এককালের ধোকর মমত ক্ষষিষ্ণু দালান কোঠা আর তার অংশ বিশেষে গড়ে উঠা গোবিন্দগঞ্জ কলেজ আজ ও বর্ধন কুঠর স্বৃতিচিহ্ন বক্ষে ধারন করে কালের সাক্ষী হয়ে দাড়িয়ে আছে।

নাম করনঃ অনেকে ধারণা , গোবিন্দগঞ্জ তানা সদরে অবস্থিত বর্ধন কুঠি প্রচীন বধন কোট নামে পরিচিত ছিল। কোন সূত্রে ধরে এ স্থানের না বর্ধন কোট বা কাল ক্রমে বধন কুটি হয়েছে তার গুরুত্ব উদঘটন করা বর্তমান প্রজন্মের কাছে অনেকটা দুরুহ হয়ে দাড়িয়েছে। চিত্রকালে এ স্তনে বর্ধন নামে চিত্রককজন শক্থিধর নরপতি ছিলেন তার নামানুসারে এ স্তানের নাম হেয়ছে বধনকোট, যা কাল ক্রমে বধন কুটতে রুপ নিয়েছে। নাম করণর ক্ষেত্রে ানেকে এ কাথা ও মনে করেন, বর্তমানে যে, স্থানটি বর্ধনকুটি নামে পরিচিত সেই স্থানটি শক্তিদর বর্ধন বংশীয় কোন এক উত্তর সুরী এস (পরবর্তীতে)স্থায়ী বসতি গড়েন, তখন তাদের বংশীয় নামের সূত্র ধরে বধনকোট বা বদন কুঠি নামে সৃ্ষ্টি হয়।

অবস্থানঃ  প্রাচীন গ্রন্থাদিতে ও বর্ধন কোটের নাম পাওয়া যায়। তবে, মীন হাজ ই সিরাজ বর্ণিত চিত্র মর্দান কোট বা বদন কোট এর অবস্থান নির্ণয়ে এতিবাহিক মহলে এক জ িজটিল সমস্যার সৃষ্টি  হয়েছে। মীনহাজ ই সিরাজ তার বিখ্যাত গ্রন্থ তবকাত ই নাসিরীূতে এম কোন রকম বর্নানা দেন, যা থেকে সহজেই অনমান করা সম্ভব যে, আজকের বর্ধন কুটিই ইতহাস প্রসিদ্ধ বদন কোটি বরং তিনি   উল্লেখ করেছেন এ নগরের সম্মুখ দিয়ে একটি নদী প্রবাহিত । অসাধান বিশাল দরুন এ নদীকে বাক মতি নামে আখায়িংত করা হয় হিন্দু স্থানের মাটিতে যখন িএটি প্রবেশক কের তকন এটিকে হিন্দুস্থানী ভাষায় সুন্দর (সমুদ্র) বলা  হয়ে থাক।ে বিরাটত্ব , আয়ংতন ও গভীরতায় এটি গঙ্গ (গঙ্গা) নাদীর চেয়ে তিনগুন বৃহৎ তার এহেন বননা ভারিয় তোলে যে, বাকমতি নদী আদৌ করতোয়া নদী কি না যদিও জিওগ্রাফী অব বাংলাদেশ তথ্য থেকে জানা যায়ং , েগাইবান্ধার আদি অঞ্চল দন নদীতে পরিপূন ছিল। এবং এ প্রসঙ্গে বগুড়া জেলার ইতিহাস গ্রন্থে বলা হয়েচে যে, 642 খ্রীষ্টাব্দে বিশ্ব বিখ্যাত চীনা পরিব্রাজক হিউযেন সাঙ যখন পৌন্ড্র বধন(মাহস্থানের সাবেক নাম) এলাকা থেকে পুর্বে উত্তরে কামরুপে যান, সে সময় তাকে একটি বিরাট নদী অতিক্রম